Featured Post

মা-মেয়ের ত্রিভুজ প্রেম, বিয়ে ও একটি খুন

Image
  তেলেঙ্গানায় নববিবাহিত এক যুবকের খুনের ঘটনায় পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিয়ের এক মাস পর তেজেস্বর নামের ওই যুবকের হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পেরেছে, তাঁর স্ত্রী ঐশ্বর্য ও প্রেমিক তিরুমল রাও ‘মেঘালয়ের রাজা রঘুবংশী মধুচন্দ্রিমা হত্যাকাণ্ড’ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। তাঁরা তেজেস্বরকে হত্যা করে পুলিশকে বিভ্রান্ত করার জন্য ওই হত্যাকাণ্ডের মতো পরিকল্পনা করার কথাও ভেবেছিলেন। তেলেঙ্গানা রাজ্যের গাদোওয়াল পুলিশের প্রধান টি শ্রীনিবাস রাও জানিয়েছেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় ঐশ্বর্য ও তিরুমল রাও পুলিশকে বলেছেন, তাঁরা প্রাথমিকভাবে রাজা রঘুবংশীকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল, ঠিক সেভাবেই তেজেস্বরকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছিলেন। পরিকল্পনাটি ছিল সহজ—ঐশ্বর্য তেজেস্বরকে বাইকে করে বাইরে নিয়ে যেতে রাজি করাবেন। পথে ভাড়াটে খুনিরা তাঁদের ওপর হামলা করবে এবং তেজেস্বরকে হত্যা করা হবে। এরপর ঐশ্বর্য তিরুমল রাওয়ের সঙ্গে পালিয়ে যাবেন। তাঁরা ভেবেছিলেন, এতে পুলিশ বিভ্রান্ত হবে এবং হত্যা ও অপহরণের বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করবে। রাজা রঘুবংশী হত্যার ঘটনাটিও ঠিক এভাবেই ঘটেছিল। রাজার মরদেহ পাও...

টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর কারামুক্ত

 

টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সহিদুর রহমান খান জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ সোমবার সকালে টাঙ্গাইল জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।

টাঙ্গাইলের জেল সুপার জানান, গোপালপুর উপজেলায় এক বিএনপি নেতার বাড়িতে ২০০৯ সালে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন সহিদুর রহমান। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে কারাগারে জামিনের আদেশনামা আসে। পরে আজ সকালে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সহিদুরের বাবা আতাউর রহমান খান ও ভাই আমানুর রহমান খান রানা টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য। আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় ৬ বছর পলাতক থাকার পর ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন সহিদুর। মাঝে দুই দফায় কয়েক সপ্তাহ জামিনে ছিলেন তিনি। গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২৮ আগস্ট তিনি জামিনে মুক্তি পান। গত ১ নভেম্বর টাঙ্গাইলের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে হাজিরা দিয়ে যাওয়ার পথে সহিদুরকে আবার গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁকে ২০২১ সালে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হকের ওপর হামলার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০০৯ সালে গোপালপুরে বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ এনে এক বিএনপি নেতা সহিদুরসহ আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের আসামি করে গত নভেম্বরে গোপালপুর থানায় মামলা করা হয়। পরে সহিদুরকে ওই মামলায়ও গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সহিদুর কারাগারে থাকাকালে গত ২ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা হয়। ওই মামলা থেকে সহিদুর ও তাঁর অন্য তিন ভাই বেকসুর খালাস পান।

Comments

Popular posts from this blog

স্ত্রীকে না পেয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করল সৎ বাবা, অতঃপর মেয়ে যা করলেন

মা-মেয়ের ত্রিভুজ প্রেম, বিয়ে ও একটি খুন

বিশেষ একটি দেশ থেকে পারমাণবিক বোমা পাচ্ছে ইরান?