দুইশ আটত্রিশ আসনে একক প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। ধানের শীষ পাওয়ার পর প্রার্থীরা মাঠ ঘাট চষে বেড়াচ্ছেন। কোনো কোনো আসনে কোন্দলও দেখা দিয়েছে। বিদ্রোহী প্রার্থীরা মাঠ ছাড়েননি। এ নিয়ে বেশ কিছু আসনে টানাপোড়েন চলছে।
সম্ভাব্য একক প্রার্থীদের মাঠের কর্মকাণ্ড গভীরভাবে পর্যালোচনা করছে বিএনপি। বিশেষ করে মনোনয়নবঞ্চিত ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের সঙ্গে প্রার্থীরা কেমন আচরণ করছেন, সেই বিষয়টিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে দলটি। আবার যারা ঐক্য তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছেন তাদের প্রচেষ্টায় বাধা দিলে দায়ীদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
অন্যদিকে ঘোষিত আসনের মধ্যে অন্তত ২৩টিতে দেখা দিয়েছে তীব্র বিরোধ। এসব আসনে মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা শক্ত অবস্থানে রয়েছেন বলে নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাদের তদন্তে উঠে এসেছে। তাদের মতে, পুনর্মূল্যায়ন করা না হলে কয়েকজন বঞ্চিত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে নামার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে ৬৩ আসনের (ফাঁকা) মধ্যে বেশির ভাগ আসনে মিত্রদের ছাড় দেওয়া হতে পারে। এ নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনাও চলছে। চলতি মাসের শেষ দিকে আসন ভাগাভাগি নিয়ে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মিত্র রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক করার কথা রয়েছে। এর আগে আরও অন্তত ১১ আসনে দলীয় সম্ভাব্য একক প্রার্থী ঘোষণা দেবে বিএনপি। এগুলো প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য। আরও পড়ুন

Comments
Post a Comment